মীর রাজিবুল হাসান নাজমুল : একটি স্বাধীন ও মুক্ত গণমাধ্যম মানবাধিকার সুরক্ষা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অপরিহার্য। সাংবাদিকদের ওপর হামলা এই প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ফেসবুকে অপপ্রচার ও হয়রানি একটি উদ্বেগজনক ও ক্রমবর্ধমান সমস্যা, যা সংবাদ প্রকাশের জেরে বা অন্যান্য কারণে ঘটছে। এটি সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধা সৃষ্টি করছে এবং তাদের মধ্যে ভীতি তৈরি করছে।
ফেক ফেসবুক আইডি খুলে সাংবাদিকদের ছবি দিয়ে মব সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এই চক্রের মুল হোতা সৈরাচারমুক্ত সুবিদাবাদ বিরোধী এক্সপ্রেসের নামের একটি ফেসবুক পেজ। এই পেজ থেকে অধিকাংশ সময় অনেক সাংবাদিককে নানা ভাবে
ভূয়া তথ্য প্রচারের মাধ্যমে হেও করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আওয়ামীলীগ বিরোধী
সাংবাদিকরাও রাক্ষা পাচ্ছেন না। বিএনপি ও অনন্য দলীয় মনা সাংবাদিকদের আওয়ামীলীগের দোষর বানানো হচ্ছে। বর্তমানে এই চক্রটি ছবি সরিয়ে দেওয়ার জন্য চাঁদাদাবী করছে এমন অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে চাঁদাবাজিসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দুর্নীতি উন্মোচন করতে গিয়ে চরম বিপদের মুখোমুখি হচ্ছেন দেশের সাংবাদিকরা। সত্য তুলে ধরার ক্ষেত্রে পদে পদে বাধা দেওয়া হচ্ছে তাঁদের। কথায় কথায় সন্ত্রাসীরা তাঁদের দিচ্ছে প্রাণনাশের হুমকি। এমনকি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও হয়রানি ও সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা বাড়ছে । রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সম্প্রতি একটি চক্র সাংবাদিকদের ছবি ও তথ্য বিকৃত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। ফেসবুকসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে বিগত সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে সাংবাদিকদের পুরনো অনুষ্ঠান বা বক্তব্য দেওয়ার ছবি ব্যবহার করে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, বিভ্রান্তি ও
মানহানিকর প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি মিরপুর
থানায় এশিয়ান টিভির রিপোর্টার সিহাব উদ্দিনকে গ্রেফতার করে আদালতে
প্রেরণ করার ঘটনাও সাংবাদিক মহলে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া
“সৈরাচারমুক্ত সুবিধাবাদ বিরোধী এক্সপ্রেস” নামের একটি ভুয়া আইডিসহ
একাধিক ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে সাংবাদিকদের ছবি ও ভিডিও ব্যবহার করে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই মাসের তুলনায় আগস্টে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা তিন গুণের বেশি বেড়েছে। সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও
প্রভাবশালী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের কারণে সাংবাদিকরা
এসব হামলার শিকার হচ্ছেন। এই পরিস্থিতি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও
গণতন্ত্রের জন্য উদ্বেগজনক। এক বছরে দেশে ৪৯৬ সাংবাদিক হয়রানির শিকার : ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে গত জুলাইয়ের মধ্যে দেশে ৪৯৬ জন সাংবাদিক হয়রানির শিকার হয়েছেন।অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত
হয়নি। গত সাত মাসে দেশে ২৭৪টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন সংস্থার তথ্য বলছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সাত মাসে দেশে ২৭৪টি হামলার ঘটনায় ১২৬ জন সাংবাদিক নির্যাতনের শিকার হয়ে আহত হয়েছেন। এ ছাড়া গত বছরের ৯ আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৬৫টি ঘটনায় ৯৫ জন সাংবাদিক হামলায় আহত হন। এর বাইরে গত মার্চে রাজধানীতে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী সাংবাদিক।এই পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও হয়রানি বন্ধ করতে শক্তিশালী আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন বিশিষ্ট জনেরা। তারা বলেন,সাংবাদিকদের ওপর হামলা,ফেসবুকে মিথ্যা প্রচার ও হয়রানির বিরুদ্ধে সমাজের সকল স্তরে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়ানো জরুরি। একটি সুস্থ ও নিরাপদ সাংবাদিকতার পরিবেশ নিশ্চিত করা উচিত, যেখানে সাংবাদিকরা ভয়ভীতি ছাড়াই তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারে। অপর দিকে
সাংবাদিকদের ওপর যখন হামলা, হুমকি, নির্যাতন, নিপীড়ন, মামলা, গ্রেপ্তার,সেন্সরশিপ বা ভীতি প্রদর্শনের সংস্কৃতি চালু হয়, তখন তা কেবল সংবাদপত্র নয়; সমগ্র গণতান্ত্রিক সমাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়ার কথা ব্যক্ত করলেও বাস্তব ক্ষেত্রে তার কোনো প্রতিফলন দেখা যায়নি। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) বলেছে, কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর এক বছরের বেশি সময় পার হলেও নতুন তথ্য কমিশন গঠন করা হয়নি। এর ফলে জনগণের তথ্য জানার মৌলিক অধিকার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। কমিশন
গঠন না করা সরকারের এই উদাসীনতাকে ‘একটি বড় ব্যর্থতা’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং অবিলম্বে স্বাধীন ও কার্যকর তথ্য কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি। বিষয় জানতে চাইলে প্রেসক্লাব ফেডারেশনের আহবায়ক ও ঢাকা প্রেসক্লাবের সভাপতি আওরঙ্গজেব কামাল বলেন, এ ধরনের নেককারজনক ঘটনার আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। সাংবাদিক কোন দলের হতে পারে না সাংবাদিকতা সকল দলের। ফলে সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহের জন্য সকল সভা সমাবেশে যাবে এটাই স্বাভাবিক। যারা সাংবাদিকদের ছবি দিয়ে যারা মব সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনে নামা হবে।
এ সব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঢাকা প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা আহবায়ক মোঃ তৈয়বুর রহমান,বাংলাদেশ ন্যাশনাল নিউজ ক্লাবের চেয়ারম্যান ও ঢাকা প্রেস ক্লাবের উপদেষ্টা আহবায়ক সদস্য সচিব
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হোসেন ভূঁইয়া,সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ ফরমের সভাপতি
মোঃ আবুল হোসেন,দক্ষিণ অঞ্চল সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আফসানা সুমি,বাংলাদেশ জাতীয় সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি নুরুল হুদা খান বাবু। নেতৃবৃন্দ বলেন, সাংবাদিকদের ইমেজ নষ্টে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। নেতৃবৃন্দরা বলেন বিএনপির ইমেজ নষ্ট করতে একটি চক্র বিএনপির ছবি অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করছে। এদের দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে। এছাড়া আরো প্রতিবাদ ও গ্রেফতারের দাবী জানান,বহুভাষাবিদ প্রফেসার মোঃ মাসুদ এ খান (চেয়ারম্যান বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন), শেখ আয়ুব আলী (ডিপুটি রেজিষ্টার,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এস এম মোরশেদ (চেয়ারম্যান,ফেডারেশন অব বাংলাদেশ জার্নালিস্ট অর্গানাইজেশন), মোঃ আব্দুল আজিজ মাহফুজ (চেয়ারম্যান,বাংলাদেশ রিপোর্টারস সোসাইটি), মোঃ মনোয়ার হোসেন (প্রকাশক ও সম্পাদক, দৈনিক বাংলার ডাক), মোঃ কাউসার হামীদ
(জাতীয় ফুটবলার), মোঃ তাইজুল ইসলাম (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক এশিয়ান বানী), অধ্যাপক ডাঃ হরিদাশ বিশ্বাস (সাবেক ফরেন্সি বিভাগীয়
প্রধান,বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়), সাংবাদিক সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের
পরিচালক তালুকদার রুমী (নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক পাজ্ঞেরী), ঢাকা প্রেস
ক্লাবের সহ-সভাপতি মো: জসিমউদ্দিন(প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক আমার বার্তা), মোঃ মোস্তাাফিজুর রহমান (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক ফলাফল),ড.মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক আমার প্রণের বাংলাদেশ),মোঃ মিয়াজী সেলিম আহম্মেদ (নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক আমাদের কন্ঠ),মোঃ ওমর জালাল (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক গণজাগারন ও দৈনিক পেজেন্ট টাইম), মোঃ শাহীন আল মামুন (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক দেশ সংবাদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সিএনএন বাংলা টিভি),এ্যাড.মোতাসীম বিল্লাহ (নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক সময়ের বাংলাদেশ ),এস এম হানিফ মিয়া(চেয়ারম্যান ক্রাইম রিপোর্টার সোসাইটি ও সম্পাদক দৈনিক অবদান), এম এইচ মোতালেব খান (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক মাতৃছায়া),এ মান্নান (যুগ্ন- সম্পাদক দৈনিক আলোর জগত), খান সেলিম
রহমান (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক মাতৃজগত),মুন্সী জামিল উদ্দীন বাবু
(প্রধান সম্পাদক দৈনিক বাংলার দূত), মোঃ জসিমউদ্দীন কিশোর(প্রকাশক ও
সম্পাদক দৈনিক মেহেদী), মোঃ মনিরুজ্জামান মিয়া(প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক সোনালীর খবর), এম আই ফারুক আহম্মেদ (সম্পাদক দৈনিক কালের খবর),মোঃ ফজলুল হক (প্রকাশক ও সম্পাদক অপরাধ তথ্য চিত্র), মোঃ আবু হাসান (প্রকাশক ও
সম্পাদক দৈনিক মানবাদিকার প্রতিদিন),এস এম দুলাল (নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক বর্তমান খবর), মোঃ রফিকুল ইসলাম (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক আধুনিক বাংলা), রিপন তরফদার (সম্পাদক দৈনিক দৈনিক মনিং ভয়েজ), মোঃ আব্দুল আজিজ (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক প্রাইম), যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক,মোঃ কামাল কবির(প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক বর্তমান খবর), এ কিউ বুলবুর (ষ্টাফ রিপোর্টার বিটিভি,দৈনিক অবজারভার), নুরুন নাহার সীমা (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক
প্রতিজ্ঞা), মোঃ শাহাদাৎ হোসেন শাহীন (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক গণমুক্তি),ডাঃ মোঃ শিব্বীর আহম্মেদ (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক দক্ষিণাঞ্চল সমাচার),মোঃ মাসুদ (যুগ্ন-সম্পাদক দৈনিক কর্ণফুলী), মোঃ তুহিন ভূঁইয়া (চেয়ারম্যান ভিশন বাংলা), মোঃ জাহিদুর রহমান (সম্পাদক দৈনিক নয়াদিন), মোঃ হাবিবুল্লাহ হাবীব (নির্বাহী সম্পাদক,দৈনিক বাংলার নব কন্ঠ), মোঃ ইমন আলামিন (নিউজ প্রডিউসার, একুশে টেলিভিশন), মোঃ মিজানুর রহমান দুলাল (সম্পাদক ইউএনবি নিউজ), এনামুল কবির লিটন (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিনিয়ত), এ্যাড.মাসুদ করিম (সম্পাদক সেফ নিউজ), মোঃ হাসান
হাবীব তালুকদার (নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক নীল সিমান্ত), মোঃ শাহাআলম খান (সম্পাদক বিডিনিউজ ৯৯৯), মোঃ ময়নুল ইসলাম (ষ্টাফ রিপোর্টার,একুশে
টিভি,সম্পাদক দৈনিক সিডর),মোঃ জসিমউদ্দীন কনক (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক কুমিল্লার আলো), মোঃ মামুনুর রশীদ নোমানী (দৈনিক শাহানামা বার্তা সম্পাদক,দৈনিক খবর পত্র(বরিশাল ব্যুরো), আবু ইউছুপ প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক, মোঃ মনিরুজ্জামান (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক মুক্তির লড়াই),মোঃ দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক জনতার দলিল),মো: আলমগীর
হোসেন (যুগ্ন-সম্পাদক ,দৈনিক একুশের কন্ঠ), শেখ আব্দুর মজিদ (ব্যবস্থাপনা
সম্পাদক, খুলনা বার্তা),সৈয়াদ নাজমুল ইসলাম (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক শহর ও গ্রাম),মোঃ শাহাজাদা শামস ইবনে শফিক (নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক দিগন্ত ধারা), মোঃ মেহেদী হাসান সবুজ (ষ্টাফ রিপোর্টার দিপ্ত টিভি),মোঃ ওবাইদুল ইসলাম ইসলাম (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক নিউজ) , তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মোঃ আনিস (যুগ্ন সম্পাদক দৈনিক দেশবার্তা),সহ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মোঃ ইনুচ আলী (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক সংবাদ আলোচনা), মোঃ ইমদাদুল হক মিলন
(প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক নীড় বাংলা), আলহাজ্ব মোঃ সোহাগ (প্রকাশক ও সম্পাদক দৈনিক বাংলাদেশ জাতিয় নিউজ), পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আজাদ হোসেন বাচ্ছু (ষ্টাফ রিপোর্টার ডেলি অবজারভার), হাজেরাতুন নেছা (সিনিয়র
ষ্টাফ রিপোর্টার দৈনিক মাতৃজগত), আবুল হোসেন বিল্লাল (বিশেষ প্রতিনিধি
দৈনিক মুক্তখবর), হাসান হাবীব তালুকদার (নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক নীল
সীমান্ত),মোঃ রাসেল কবির (বার্তা সম্পাদক দৈনিক তথ্যবানী),এম মনির হোসেন(প্রধান সম্পাদক দৈনিক জনতার বাংলা) প্রমুখ।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ লুৎফর রহমান লিটন
প্রধান উপদেষ্টা: খান সেলিম রহমান
- প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লব সম্পাদক জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা
উপদেষ্টাঃ সাইদুর রহমান বাচ্চু
উপদেষ্টা: শিহাব আহমেদ সম্পাদক দৈনিক আলোকিত ৭১সংবাদ
উপদেষ্টাঃ এম দুলাল উদ্দিন আহমেদ উপদেষ্টাঃ মিজানুর রহমান মিজান
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ মাহিদুল হাসান সরকার
প্রধান কার্যালয়: সলংগা ৬৭২১সিরাজগঞ্জ।
মোবাইল নংঃ ০১৭১১৪৫৪০১৮ WhatsAppঃ ০১৭১১৪৫৪০১৮
ই-মেইলঃ dailyalokitosolanga@gmail.com